দ্বিতীয় কারন হল রজার ইবার্টের ফোর

মুভিটি দেখার প্রথম কারন ছিল John Malkovich. আর দ্বিতীয় কারন হল রজার ইবার্টের ফোর আউট অফ ফোর রেটিং। ম্যালকোভিচ নিঃসন্দেহে দারুণ একজন অভিনেতা। পাশাপাশি ডগ্রে স্কটের অভিনয় ও ছিল নজর কাড়ার মত। পরিচালক যতটা না পারফেক্ট ক্যারেক্টার বিল্ড আপ করেছে তার চাইতেও বহু গুনে পারফেক্ট ডেলিভারি দিয়েছে ম্যালকোভিচ।

তার পারফরম্যান্সে আমি মুগ্ধ। মুভিটি প্যাট্রিশিয়া হাইস্মিথের নভেল থেকে একই নামে অ্যাডাপ্টেড করা হয়েছে। টম রিপলি চরিত্র নির্ভর আরও অনেক মুভি আছে যেগুলো দেখা হয়নি। তাই বলতে পারছিনা কোনটা সবচাইতে ভাল। লিলিয়ানা কাভানির ডিরেকশন অসাধারণ লেগেছে।

দারুণ সিনেমাটোগ্রাফির সাথে ছিল মানানসই

বিশেষ করে অ্যান্টি হিরো চরিত্রে ম্যালকোভিচের পারফেক্ট চরিত্রাঙ্কন। দারুণ সিনেমাটোগ্রাফির সাথে ছিল মানানসই অ্যাটমোস্ফিয়ার। স্টরি, স্টরিটেলিং, স্ক্রিনপ্লে ইত্যাদি ভালোই লেগেছে। গল্পের ক্লাইম্যাক্সের টাইমিং ছিল একদম মোক্ষম সময়ে এবং এক্সিকিউশন ও ভালো ছিল। টুইস্টেড স্টরিলাইন বলতে পারেন। মুখ্য চরিত্রের অসাধারণ চরিত্রায়ণ যে এই মুভির সবচাইতে স্ট্রং পয়েন্ট এবং উপভোগ্য দিক সেটা বলতে আবারো বাধ্য হচ্ছি।

সবই ঠিক ছিল তবে মুভির শেষটা জমে উঠেনি। আবার খুব যে খারাপ হয়েছে তাও কিন্তু নয়। অন্যদের হয়ত ভালো লাগতেও পারে। টম রিপলি মানেই হল রহস্যময় এক ব্যক্তিত্ব। বুঝা মুশকিল সে আসলে মানুষটা কেমন। আপাতত রিভসের পক্ষ হয়ে কিছু জাল ছবি বিক্রি করছে।

দ্বিতীয় কারন হল রজার ইবার্টের ফোর

এমনিতেই বিবাহিত এই দুই তারকাকে নিয়ে

ঠিক তিন বছর পর রিভস টম কে অফার দেয় এক ইতালিয়ান মাফিয়া বস কে খুন করার। রিপলি এই অফার টা তার প্রতিবেশী জনাথান ট্র্যাভানির দিকে ডাইভার্ট করে দেয়। জনাথান ক্যান্সারে আক্রান্ত। এমনবস্থায় এমন অফার কি জনাথান অ্যাকসেপ্ট করবে নাকি রিজেক্ট করবে? জনাথানের জায়গায় আপনি হলে কি করতেন?কমেডি হররের ফ্যান না হলেও গল্পটা ইন্টারেস্টিং লাগায় দেখলাম।

রিভিউও বেশ ইতিবাচক, রজার ইবার্টে ৩/৪ পাওয়া, যদিও রটেন টোম্যাটোজ অডিয়েন্স মিটারের চেহারা উল্টো, মাত্র ৫৯% মানুষ পছন্দ করেছে, যেখানে সমালোচকদের ৯৭% ইতিবাচক। বন্ধুত্বের সংজ্ঞা দিয়ে শুরুটা বেশ লাগে, খপ করে ধরে ফেলার মত চিত্রনাট্য।

২ ছেলে – ১ মেয়ে বন্ধুদলের গল্প, যাদের একজন মহা ধনী, আরেকজন গরীব, আরেকজন ধনীর প্রেমিকা। কছু মন কষাকষির পর ঠিক করে বোট ট্রিপে যাবে, ধনী বন্ধুটাই স্পন্সর। এই ট্রিপকে ঘিরে তাদের মধ্যকার দ্বন্দ্ব কোনদিকে গড়ায় সেটাই দেখার বিষয়। হরর কমেডিতে স্ল্যাশার, রক্তারক্তি আছে। তাই কিছুটা অনুমান করা যায় কি হতে চলেছে।

তবে কার সাথে কী হবে, সেটা বোঝা যায় না, কিছুটা সাইকোলজিক্যাল খেলা। গাঁথুনি ভালোই, মজাদার দৃশ্যও আছে, সবচেয়ে ভালো দিক তৃতীয় অ্যাক্টের টুইস্ট! একটা দুর্দান্ত টুইস্ট একেবারেই খেলা বদলে দেয়। অভিজ্ঞতার দিক থেকে অভিনয় আর প্রোডাকশান ডিজাইন খানিকটা দুর্বল লেগেছে।

যেন তিন ছাগলের পিটাপিটি দেখতে বসেছি

তিনজনের কাউকেই চরিত্র হিসেবে পছন্দ হয়নি, যে কেয়ার তৈরি হবে। যেন তিন ছাগলের পিটাপিটি দেখতে বসেছি। তাই এঙ্গেইজমেন্ট হয়নি। তবে শেষমেশ টুইস্টটার কারণেই হরর কমেডি ঘরানায় চলে টাইপ একটা থ্রিলার লাগলো। রক্তারক্তি থাকলেও ভয়াবহ কিছু নেই। Life of pi এর রেফারেন্সটা একটু বেশি বেশি হয়ে গেছে। পরিচালককে খুব সম্ভাবনাময় লাগছে না।

এটা তার প্রথম সিনেমাও না। তাই বোধ করছি- মাঝারি আকারের ফিল্মই পাওয়া যাবে তার কাছে।অত্যন্ত ব্যতিক্রমধর্মী মাস্টারমাইন্ড মুভি। মুভিতে Colonialism,Surveillance এর মত বিভিন্ন থিম ব্যবহার করা হয়েছে,যেটা মুভিটাকে অনন্যতা দিয়েছে।

তবে টিপিক্যাল থ্রিলার মত মুভিতে সবকিছু রিভিল করে দেওয়া হয়নি। মুভিটার মূল উদ্দেশ্য ছিল দর্শকদের সরাসরি মুভিতে অংশগ্রহণ করানো,যা করতে ডিরেক্টর সফল হয়েছেন। মুভিটা দেখার সময় আপনার মাথায় প্রশ্ন জাগবে এইটা কেন হলো,এইটা কে করলো,কেন করলো,কিন্তু প্রশ্নের উত্তের পাবেন না।

কারণ এই প্রশ্নের উত্তর ই নাই মুভিতে। আপনাকেই খুঁজতে হবে উত্তর টা। এই মুভিটা বানানোর পর হেনেকে বলেছিলেন যে তিনি টিপিক্যাল মুভির মত চামচে করে দর্শকদের মুখে মুভির কাহিনী তুলে দিতে চাননা,বরং তিনি চান দর্শকরা যেন সরাসরি অংশগ্রহণ করতে পারে এই মুভিতে।

এজন্য মুভিটার এন্ডিং টা ওপেন রাখা হয়েছে,অর্থাৎ মুভিটার ফল কি হবে এইটার ভার দর্শকদের দিয়েছেন তিনি। এসব কারণে মুভিটা এত সমাদৃত এবং এই শতাব্দীর + সর্বকালের সেরা ফিল্মগুলার একটা ধরা হয় এইটাকে। আমার কাছে পার্সোনালি অনেক বোরিং লেগেছে মুভিটা। কিন্তু ডিপলি ভাবা হলে আমার দেখা বেস্ট থ্রিলারগুলার একটা।

মুভিটার বেস্ট দিক হলো।এর অনবদ্য ডিরেকশন। এছাড়াও মেইন ক্যারেক্টর ২ জনের অসাধারণ পারফরম্যান্স ছিল চোখ ধাঁধানো। মুভির এন্ডিং কিছু টা অন্যরকম লেগেছিল,৪ মিনিটের অত্যন্ত স্লো এবং একই জায়গার একটা শট ছিল লাস্টের সিনটা।

আর এমন ভাবে রাখা হয়েছে ক্লু টা

যার কার‍ণে লাস্টে অনেক বড় একটা গুরুত্বপূর্ণ ক্লু দর্শকরা মিস করবে। আর এমন ভাবে রাখা হয়েছে ক্লু টা যে ৯৯% ই মিস করবে বলে মনে করি। সবকিছু মিলিয়ে মুভিটা থ্রিলার জনরাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে,অত্যন্ত আমি মুভিটাকে অত্যন্ত উচ্চ লেভেলের একটা থ্রিলার বলবো,যা বুঝতে অত্যন্ত গভীর ভাবে ভাবতে হবে এবং দেখতে হবে।

সকলের জন্য মাস্টওয়াচ বলবো না,তবে যাদের ভালো লাগবে তাদের দেখা সেরা লিস্টে এই মুভিটা ১০০% থাকবে।জুমাঞ্জি মুভিতে তাকে প্রথম বার দেখে ছিলাম। তার অভিনয় দেখে সেখান থেকে তার অভিনয়ের প্রতি ভালো লাগা শুরু।তিনি আলাদিন (১৯৯২) এ “Genie” এর ভয়েস ওভার হিসেবে কাজ করেছেন।

কলকাতায় জন্মগ্রহন করেন অরুণ কুমার

তখন মনে হয়ে ছিলো তিনি শুধু ফ্যান্টাসি মুভিতেই অভিনয় করেন।ড্যাড পয়েটস সোসাইটি দেখার পর বুঝতে পারলাম তার অভিনয়ের বৈচিত্রতা কতটুকু।কিন্তু তখনো তার বৈচিত্রের অনেক টা দেখা বাকি ছিলো।২০০২ সালে মুক্তি পায় মুভি ইনসোমনিয়া।দুনিয়াতে কতজন অভিনেতা আছেন যারা একই এল পাচিনোর অভিনয় কে টেক্কা দিতে পারবেন তা আমি জানিনা। কিন্তু ইনসোমনিয়া মুভিতে তিনি পাচিনো কে টেক্কা দিতে সক্ষম হয়ে ছিলেন।

ক্যারিয়ারে একবার একাডেমি অ্যাওয়ার্ডস, দুইবার প্রাইম টাইক এমি অ্যাওয়ার্ডস,৬ বার গোল্ডেন গ্লোব, ২বার স্ক্রীন এক্টর্স গিল্ড অ্যাওয়ার্ডস এবং পাঁচ বার গ্র‍্যামি অ্যাওয়ার্ডস জয়ী হয়েছেন।১৯৫১ সালের আজকের এই দিনে তিনি জন্মগ্রহণ করেন এবং ১১ আগস্ট ২০১৪ তে আত্নহত্যার মাধ্যমে মারা যান। জন্মদিনে সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কমেডিয়ান রবিন উইলিয়ামস কে স্মরণ করি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসার সাথে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *