এরোপ্লেনের জেট ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে যে এরোপ্লেনের জেট ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে যদিও এই টপিকটা অনেক বড় তাই আমি খুব সাধারণভাবে বেসিক ব্যাপারটা বোঝানোর চেষ্টা করছি কারণ ডিটেইলে বলতে গেলে একট মধ্যে কমপ্লিট করা যাবেনা টু জেট ইঞ্জিনের বেসিক প্রিন্সিপাল কি সেটা আগে জেনে নেওয়া যাক।
বিমানের ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে জেনে নিন
জেট ইঞ্জিনে আমরা কেমিক্যাল এনার্জি কে ফিজিক্যাল টেস্ট এ কনভার্ট করি আমার ফাস্ট শুনে অবাক হবার কিছু নেই স্বাস্থ্য ধাক্কা দেয় এমন একটা শক্তি যার ইউনিট হল কিলোনিউটন আরে ইতিহাসকে ব্যবহার করে যেমন এরো প্লেনে আকাশে ওড়ে ঠিক সেইভাবে রকেট মহাকাশে যায় কিন্তু রকেট ইঞ্জিন এর কার্যপ্রণালী টা একটু আলাদা এবং এরো প্লেনের জেট ইঞ্জিন এর কার্যপ্রণালী টা একটু আলাদা করার জন্য যে অক্সিজেনের প্রয়োজন হয় জেট ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে সেটা আমরা বায়ুমণ্ডল থেকেই নিতে পারি কিন্তু রকেটের কে।
রবিউলের সঙ্গে সেই অক্সিজেন তাকেও রকেট এর সাথে কি আড়ি করে নিয়ে যেতে হয় কারণ মহাকাশে অক্সিজেন থাকে না অনেকের মধ্যে একটা ভুল ধারণা আছে যে এরো প্লেনে যে ফিউল কে ব্যবহার করা হয় সেটা হয়তো পেট্রোল এর থেকেও আরো বেশি ধার্য পদার্থ মানে পেট্রলজি রকম ভাবে একটা ছোট্ট আগুনের ফুলকি লাগলে আগুন লেগে যায়।
এরূপ পেন্সিলের তার থেকেও তাড়াতাড়ি আগুন লেগে যায় এই ধারণাটা মোটেই ঠিক নয় এরূপ ক্লিনের যে ফোনটা ব্যবহার করা হয় সেটা কেরোসিনের এই একটা টাইপ তবে কেরোসিনের থেকে অনেক বেশি রিফাইন করা থাকে এবং তার সঙ্গে আরো অনেক কিছু কেমিক্যাল মেশানো থাকে যাতে অনেক উচ্চতায় যখন এ রুপের অপারেট করে দিনটা যেন ভেতরে জমে না যায়।
ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে
আচ্ছা একটা বেলুনের মধ্যে হাওয়া বয়রে যদি আপনি বেলুনের মুখটাকে খুলে দেন তাহলে কি হবে তাহলে বেলুনের হাওয়া টা নিচের দিকে বেরিয়ে যাবে এবং বেলুনটা উপর দিকে উঠে যাবে এটা কাজ করে নিউটনের থার্ড ল কে কাজে লাগিয়ে যা হলো প্রত্যেক ক্রিয়ার সমান এবং বিপরীত মুখী প্রতিক্রিয়া আছে এভরি একশন অফ রিএকশন।
এই ছেলেটি কে কাজে লাগিয়ে জেট ইঞ্জিন কোন এরোপ্লেন কে আকাশে উড়তে পারে প্লেনের ইঞ্জিন সামনে থেকে হাওয়াকে শুষে নেয় এবং সেটাকে হাই প্রেসারে পেছন থেকে বের করে যার ফলে প্রচন্ড পরিমানে রাসমণি ধাক্কা দেওয়ার শক্তি তৈরি হয় যা তাকে আগে এগিয়ে নিয়ে যায় এবার দেখে নেয়া যাক কিভাবে কাজ করে জেট ইঞ্জিনের প্রধানত চাটতে থাকে প্রথমে তাকে দেখেন তারপর থেকে কম্প্রেশ্বর তারপরে কনভার্শন চেম্বার এবং তারপর একজস্ট ইঞ্চি ফ্যানের কাজ হল।
যে বাতাসকে বাইরে থেকে ইঞ্জিনের মধ্যে ঢোকানো এর সাহায্যে যখন ইঞ্জিনে ভিতরে ঢুকিয়ে তখন সেটা যায় কম্প্রেসার এর মধ্যে আবার কম্প্রেসার শুনে অবাক হবার কিছু নেই কম্প্রেসার এমন একটা ডিভাইস যেটা বাতাসকে সংকুচিত করে কোন একটা ডিরেকশনে পুনরায় যেমন দেখেছেন যে কাঠের উনান চালানোর সময় যখন উন্নয়ন আর নিভে যায় তখন সেটার মধ্যে বাতাস দিতে হয় অনেকে অন্যান্যের মধ্যে বাতাস দেওয়ার জন্য কোন পাইপের ইউজ করে কম্প্রেসারে ঠিক সে রকম ভাবে কাজ করে অনেকটা।
একসঙ্গে কোন জ্বলন্ত পদার্থের মধ্যে দিলে তার আগুনটা বেড়ে যায় কারণ বাতাসের মধ্যে থাকে অক্সিজেন কিন্তু জেট ইঞ্জিনের মধ্যে বাতাসকে কম্প্রেস করার কি দরকার হয় এত কঠিন না করে একটু সাধারণভাবে বোঝা যায় আপনি কি কোনদিন কামারের দোকানে গেছেন কামারের দোকানে দেখেছেন একটা কাপড় বলে জিনিস থাকে যার সাহায্যে অনেকটা বাতাস একসঙ্গে আগুনের মধ্যে জোর করে দেওয়া হয় এবং এতে আগুন দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে জেট ইঞ্জিনের কম্প্রেসার টাও ঠিক সেই কাজটাই করে।
জেট ইঞ্জিন কি
যখন কম্পাশন চেম্বার এর মধ্যে ফিউল ইঞ্জেক্ট করার পর ফিল্টার জ্বলতে থাকে তখন বেশি অতিরিক্ত পরিমাণে বাতাসে চেম্বারে মধ্যে দিয়ে পাস করাতে হয় যাতে ফিল্টার সম্পূর্ণভাবে জ্বলতে পারে এবং তার থেকে আমরা ম্যাক্সিমাম যতটা এনার্জি বের করা সম্ভব ততটা বের করে নিতে পারি যদি কম্পিটিশন না থাকতো তাহলে কম্পাশন চেম্বার এর মধ্যে ফিউল ঠাকুর ধীরে ধীরে চলত কিন্তু ধীরে ধীরে জন্য আপনার এখানে কাজ চলবে না আপনাকে প্রচুর পরিমাণে এনার্জি একসাথে ইন্সট্যান্টলি চাই তার জন্য আপনাকে বাতাস।
কম্প্রেস করে সেটাকে কম্পাশন চেম্বার এর মধ্যে খুব প্রেসার এর মধ্যে পাঠাতে হয় জাতীয় বাতাসের মধ্যে থাকা অনেকটা অক্সিজেন 17 এপ্রিল এর সঙ্গে রিয়াক্ট করতে পারে এবং কেউ তাকে সম্পূর্ণভাবে জ্বালিয়ে তার মধ্যে থাকার যতটা পরিমাণ এনার্জি আছে সেটা কি পুরোপুরি ইউজ করা যেতে পারে তারপর কম্প্রেশন চেম্বারে পর থেকে কম বয়সের চেম্বার কম্প্রেশন চেম্বারের মধ্যে ফিলিংস হয় এবং এখানেই সিউলকে বার্ন করা হয় মানে জালানো হয় যে চলে যাবার পর বাতাসটা প্রচন্ড পরিমাণে গরম হয়ে যায়।
এবং তার সাথে উৎপন্ন হয় বিভিন্ন ধরনের গ্যাস যেমন কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস গুলি অনেক উত্ত্যক্ত থাকে এবং বাতাসে অনেক উত্ত্যক্ত থাকে ওই জন্য ওই বাতাস কোন একটা জায়গা থেকে বেরিয়ে যাবার মানে খুব সহজ ওরে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে এবার যেহেতু বা তার সামনের দিকে বের হতে পারে না তাই পেছন থেকে খুব হাই প্রেসারে বাইরের দিকে একজস্ট হিসেবে বেরিয়ে যায় কিন্তু এখানে এটাও মাথায় রাখতে হবে যে ইনটেকের সময় যে পুরো বাতাসটা ইঞ্জিনের মধ্যে ঢুকে ছিল তার মাত্র ট্রেন থেকে ফিফটিন।
ইঞ্জিনের ভেতর দিয়ে মানিকপুর বিএ পাস করে আর বাকি ৮৫ শতাংশ থেকে ৯২ শতাংশ এয়ার ইঞ্জিনের বাইরে দিয়ে বাইপাস হয়ে যায় আর এর ফলে ইঞ্জিনের ফিউল এফিশিয়েন্সি পারে এবং তার সাথে ইঞ্জিনিয়ার ঠান্ডা থাকে এবার এখানে প্রশ্ন হল যে ওই ইন্টেক্স ফ্রেন্ড থাকে তাহলে কে ঘুরাচ্ছে কম্পাশন চেম্বার এপ্রিল কে বহন করার পর যে একজাস্ট গ্যাসটা বাইরের দিকে বেরিয়ে যায় তখন ঠিক সেই জায়গায়।
বিমানে ঘন্টায় কত লিটার তেল লাগে
একটা টারবাইন লাগানো থাকে যেটা গ্যাসের প্রেসার এর জন্য ঘুরতে থাকে আর ওইটার বাহিনীর সঙ্গে জোড়া থাকে এমটেক থাকে যার ফলে ওই টারবাইন এর সঙ্গে সঙ্গে ঘুরতে থাকে এই হল জেট ইঞ্জিনের মেনশন ডাটা আমার মনে হয় এতো তা বোঝার পরও আপনার মনের মধ্যে একটা বড় কনফিউশন আছে সেটা হলো যে ইনটেক প্যান্টটা খুলে তবেই কম্পাশন চেম্বার কাজ করবে।
আর কম্পাশন চেম্বার কাজ করলে তবেই টারবাইন কাজ করবে এবং টারবাইন কাজ করলে কবে আবার ওই ইন্টেক্স একটাও কাজ করবে তাহলে কোন না কোন একটা ডিভাইস কে তো আগে কাজ করতে হবে না। পুরো কাজটা তো একেবারে হবে না এটা একটা বড় প্রশ্ন আমি জানিনা এই ব্যাপারটা আপনি খেয়াল করেছেন কিনা এন্টেনার কম্প্রেসার এত বেশি পরিমাণে পাওয়ার কনজিউম করে একে কোন ব্যাটারি দিয়ে চালানো সম্ভব নয় এজন্য এরোপ্লেনের মধ্যে z&z কে চালানোর জন্য একটা ব্যাটারি থাকে ঠিকই কিন্তু ওই ব্যাটারি দিয়ে এরোপ্লেন।
এর পেছনে লাগানো একটা ছোট্ট জেট ইঞ্জিন কে চালাতে হয় আর ওই ছোট্ট জেট ইঞ্জিন থেকে আমরা অক্সিলারি পাওয়ার ইউনিট এ পিউ বলে থাকি যেটা প্লেনের একদম পিছন দিকে লাগানো থাকে আর ওই ছোট্ট ফোনটা দিয়ে যে পাওয়ার টা তৈরি হয় সেটা দিয়েই বড় ইঞ্জিন তাকে প্রথমে চালাতে হয় এই ছোট্ট একটা মাত্র কয়েক মিনিটের জন্য চলে তারপর যখন স্টার্ট হয়ে যায় তখন ওই ছোট ইঞ্জিন বন্ধ করে দেওয়া হয় আমি জানি যে এই ভিডিওটা দেখার পর আপনাদের মধ্যে অনেক ধরনের প্রশ্ন আসতে পারে।
যেমন যদি এই জেট ইঞ্জিন এর কার্যপ্রণালী এত ইজি হয় তাহলে সবাই এই যে টেনশন কেন বানাতে পারে না একে বানাতে গেলে এত হাইটেক টেকনোলজিকে কেন ব্যবহার করতে হয় তার সাথে এই প্রশ্নটাও আসতে পারে যে রকেট ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে এমনকি মিসাইল গুলোতে যে সমস্ত ইঞ্জিন লাগানো থাকে সেগুলোই বা কিভাবে কাজ করে এই সমস্ত টপিক নিয়ে।