বিয়ের দিন ইয়াহুদী মহিলাদের আজব রীতি

বিয়ার দিনে ইয়াহুদী মহিলাদের চুল কেন ফেলে দেওয়া হয়? কেন ইয়াহুদীরা বিলাপের দেয়ালে এসে বিলাপ করে আর কেনই বা সেই দিয়ালটিকে মুসলমানরা হায়াতুল বলে থাকে?কেন ইয়াহুদীরা ঝুকে ঝুকে প্রার্থনা করে? মুসলিমরা জুমার নামাজ আদায় করে শুক্রবার আর ইয়াহুদীরা আদায় করে শাহবাগ।

বিয়ের দিন ইয়াহুদী মহিলাদের আজব রীতি

ইয়াহুদীদের ধর্মবিশ্বাসের এরকম আরো অজানা তথ্য জানতে, এই পোস্ট টি শেষ পর্যন্ত দেখার অনুরোধ করছি। ইয়াহুদী মেয়েদের বিয়ের দিন তাদের চুল ফেলে দেওয়া হয়। তারা মনে করে যে বিয়ের আগের চুল সবাই দেখেছে তাই সব চুল ফেলে তারা নিজেদের পবিত্র করে ফেলে।

তাদের বিধানে বিয়ের পরে শুধুমাত্র চুল স্বামী দেখতে পারে। আরেকটি মজার বিষয় হলো ইয়াহুদিরা খুব দ্রুত । কারণ তারা মনে করে যে ইয়াহুদী বাদে বাকি সবাই পাপী । পুরো পৃথিবীটাই পাপী তাই পৃথিবীর সকল পাপী লোকদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে তারা এমন করে।

বিয়ের দিন ইয়াহুদী মহিলাদের আজব রীতি

পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে হাটুক না কেন রাস্তায় তারা খুব দ্রুত হাটে । যাত্রীদের কাছ থেকে তাদের দূরত্ব বেড়ে যায় ধর্মপ্রাণ অথর অফ ইয়াহুদীরা কালো টুপি পড়ে । কারণ তারা মনে করে যতদিন না তাদের পয়গম্বর ফেরত আসে এবং রাজত্ব কায়েম না হয় ততদিন পর্যন্ত তারা শোক পালন করে।

কালো কাপড় পড়বে ইসরাইলি

কালো কাপড় পড়বে ইসরাইলি দখলদারিত্ব থেকে কোন ট্যাক্স মেয়েরা তাদের কাজ শুধুমাত্র বাচ্চা পয়দা করা। ধার্মিক ইয়াহুদীর সংখ্যা বৃদ্ধি করা যত বেশি সন্তানাদি হবে তারা ততো বেশি ভাতা পাবে। হুইল নামে একটি স্থান আছে যেখানে সারা পৃথিবী থেকে ইয়াহুদিরা আসে প্রার্থনা করার জন্য ।

প্রার্থনার পূর্বে একটি বিশেষ মগ দিয়ে তারা অজু করে। যে মগের দুইটি হ্যান্ডেল থাকে ওই দুই দিকে হাতওয়ালা মুখ দিয়ে দুই হাত তিনবার ধৌত করা হয় এবং এটি তাদের উঁযু হয়ে যায় ।সেই দেয়ালের সামনে সকল ইয়াহুদীরা মাথা ঝুঁকিয়ে প্রার্থনা করে এটাই হচ্ছে সেই হুইলিং ওয়াল্পাপের দেয়াল ।

তাদের প্রার্থনা করে মুসলমানদের কাছে এই জায়গাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমাদের নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মেরাজের সময় বরাক এখানে বেঁধে রেখে ছিলেন । মুসলমান ছেলে এবং মেয়ে আলাদা নামাজ পড়ে তাদের ক্ষেত্রেও ঠিকই একই নিয়ম ছেলেরা একদিকে আর মেয়েরা আরেকদিকে প্রার্থনা করে ।

যে একটি দেয়াল এর সমন্বয়ে আলাদা করা হয়। ইয়াহুদীদের পতাকায় একটি বা তারা দেখবেন আপনারা এই তারার মানে হচ্ছে দাউদ আলাই সালাম অর্থাৎ তারা এটাকে স্টার অফ ডেভিড বলে। আর সেই তারা দুই পাশের নীল রঙের দুটি সরলরেখা দেখা যায়।

দুটো দিয়ে নীল নদ এবং ফোরাত নদীর মাঝখানে তাদের দেশ । গ্রেটার ইসরাইলকে চিহ্নিত করে ইহুদিবাদীরা তারা মনে করেন নীল নদীর পূর্ব থেকে 15 পর্যন্ত বাইবেলে উল্লিখিত ইজরায়েলের। এটা তাদের প্রাপ্য ভূমি ইয়াহুদিরা আর সব সময় ঝুকে ঝুকে প্রার্থনা করে ।

ফোরাত নদীর মাঝখানে তাদের দে

এভাবে প্রার্থনা করার উদ্দেশ্য হচ্ছে তারা মনে করে যে তাদের সারা শরীরের রক্ত চলাচল হয় এবং তাদের প্রাণ সারা শরীরে বয়ে যায়। তারা দাড়ি না রেখে সচরাচর কানের দুপাশে চুল বড় করে থাকে । মুসলমানদের যেমন লম্বা দাড়ি থাকে তেমনি তাদের দুইপাশের জুলফির চুল বড় থাকে ।

মেয়েদের 12 বছর এবং ছেলেদের 13 বছর হবার পর এই বিলাপের দেয়ালের সামনে এনে তাওরাত কিতাবের সাক্ষী দেওয়া হয় । মেয়েদের 12 বছরের ছেলেদের 13 বছর হওয়ার আগেই তা ছোয়ানি সে তাদের মতে হযরত ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম যখন হযরত ইসহাক আলাইহিস সালামকে কোরবানি করতে চেয়ে ছিলেন তখন তার বয়স ছিল 12 বছর’ অবশ্য আমাদের ধর্ম মতে আমরা জানি যে তিনি ছিলেন ইসমাইল আলাইহিস সালাম ছিলেন ।

bye

না কিন্তু তারা তাদের ধর্ম হাজার রকমের পরিবর্তন করতে করতেই তথ্যগুলোকে এত তালগোল পাকিয়ে ফেলেছে যে । কোনটা সঠিক কোনটা বেঠিক তারা নিজেরাও বুঝতে পারছে না । তাদের ধর্মগুরুরা নিজেদের সুবিধামতো পরিবর্তন করতে করতে এখন সঠিক কোনটা বেঠিক কোনটা তারা নিজেরাও বুঝতে পারছে না।

তাদের প্রধান ধর্মীয় গ্রন্থের নাম তাওরাত। কিন্তু এটাকে বলা হয় অলি স্টেটমেন্ট 24 টি ভাগে বিভক্ত। তোরা বা ওল্ড স্টেটমেন্ট সচরাচর তারা ধরে না এটা শুধু ধর্মগুরুদের ধরার অনুমতি আছে। তাদের প্রধান বাৎসরিক উৎসবের নাম ইয়াম কিপুর।

ইসলাম অন্যান্য কোন ধর্মকে অসম্মান করে না

তারা মনে করে এ বছরে 365 দিন তারা যা পাপ করবে ইয়াম কিপুর এর দিনটা করলে তাদের সকল পাপ ক্ষমা হয়ে যাবে এবং এজন্য বছরজুড়ে ফিলিস্তিনিদের যতই নারকীয় হত্যাকাণ্ড চালানো হোক না কেন নাম কি পরেরদিন তারা এসে সৃষ্টিকর্তার কাছে এসে সকল পাপের ক্ষমা চায় এবং পরবর্তী বছরের শুরু থেকে আবার হত্যাযজ্ঞ চালাইয়।

শেষ একটি কথা না বললেই নয় ইসলাম অন্যান্য কোন ধর্মকে অসম্মান করে না । প্রত্যেক ধর্ম এবং তার অনুসারীদের আচার-আচরণকে সম্মান করে। কিন্তু একটা কথা সঠিক জেরুজালেম যখন মুসলমানদের শাসন করতো তখন সকল ধর্মের লোক সেখানে শান্তিতে বসবাস করত খ্রিস্টান হোক ইয়াহুদী হোক ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *