সমুদ্র থেকে তেল কিভাবে তোলা হয় জেনে নিন

সমুদ্র থেকে তেল কি করে বার করে সেটা একবার দেখুন। যখন সামুদ্রিক ঝড়ে জল টলমল করে তখন কি অবস্থা হয়। সেখানকার ওয়ার্কার্স বিশেষ করে ওএনজিসি তোমার কাছে সেটা দেখবেন সমুদ্র থেকে তেল তোলার সময় কিছু কিছু সময় এমন জোরে এমন কিছু সামুদ্রিক ঝড় ওঠে যে ঝড়ে থেকে ৩৫ মিটারের বেশী উচু হয়ে উঠছিল।

সমুদ্র থেকে তেল কিভাবে তোলা হয় জেনে নিন

সরকার সেখানে কাজ করছিল এবং সে সময় একটা নয় হেলিকপ্টার উড়ে। সেই হেলিকপ্টার গুলোতে করে এসেই ওয়ার্কারদের কে সেভ জুনে আনা হয়। কিন্তু ১১৩ বেশি মানুষ নিখোঁজ হয়ে যায়। সেই সময় তারা জলে তলিয়ে যায় এর মধ্যে।

Capturedjnh

বডি সমুদ্রের জলে পাওয়া যায়। বাদবাকি জনের বডিও পাওয়া যায়নি। আর এগুলো শুধু একবার নয় বারবার এই ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনা গুলো দেখে কি আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগে না? যে ফোন করার সময় যে অর্কেস্ট্রা কাজ করেন তাদের জীবনে কি একটুও ঝুঁকি নেই? অবশ্যই আছে, বলতো আপনি যদি দেখেন যে কি কষ্ট করে তেল তোলা হয় সমুদ্র থেকে তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন।

যে তাদের জীবন আর্মিদের জীবনের থেকেও অনেক চ্যালেঞ্জিং। এরকম অনেক ফুটেজ এই দেখতে পাবেন। তাই সব রকম তথ্য জানার জন্য আপনার ফোনে গিয়ে পৌঁছায়। বন্ধুরা এমনটা বলা হয় যে আগে মাটি থেকে তেল বার করা খুব সহজ ছিল। নুমেরিক 100 বছর আগে মানুষ বলতো যে আমরা যেখানে দাড়িঁয়ে আছি তার নিচে একটু থামলেই তেল পাওয়া যাবে? আর এটাই ছিল সত্যি।

এত বেশি পরিমাণে তেল মাটির নিচে ছিল। কাঁচা তেল যে মানুষ অনেক সমস্যার মুখে পড়তে খরচ জল বার করার জন্য কি তেল আজ 100 বছর পরে সবকিছু গেছে পুরোপুরি বদলে।আজ এমন পরিস্থিতিতে আমরা পড়ে গেছি যে ডিমান্ড বেড়ে গেছে কিন্তু সাপ্লাই কমে গেছে। আর এই টিমের পূর্ণ করতে ইঞ্জিনিয়ার ছাড়া সারাটা দিন বাচ্চা ছেলের খোঁজ করার জন্য লেগেই রয়েছে।

জেট ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে

রিসেন্ট রিপোর্টে এটা বলা হচ্ছ যে প্রত্যেকটা দেশের যেখান থেকে তেল উততলন হতো সেই সব দেশ তেল তলার একদম লাস্ট মোমেন্টে গিয়ে পৌঁছেছে। মানে সেখান থেকে আর কয়েকবছর পরে তেল পাওয়া যাবে না। কিন্তু ডিম্যান্ড কমেনি, ডিমান্ড বেড়ে গেছে। মানে বুঝতে পারছেন, আপনি যেখানে থাকেন সেখানে হয়তো প্রত্যেকটা বাড়িতে কম করে দুটো কি একটা করে বাইক আছে। এছাড়াও চার চাকা বাস লরি এগুলোর কথা তো বাদই দিলাম। তো বুঝতে পারছেন তেলের কতটা ডিমান্ড বেড়ে গেছে। আজকাল সাইকেলের কেনার মতো লোক বাইক কিনছে।

কিন্তু তেলের আমদানির সেটা কমে যাচ্ছে আর এটার জন্যই সমুদ্রে গিয়ে তেল উত্তোলন করা হয়। বর্তমানে সমুদ্রের নিচ থেকে তেল তলা হয়। পৃথিবীর 70 শতাংশ জায়গায় যখন জল সমুদ্র ভর্তি, তখন সেখান থেকেই তেল উত্তোলন করতে হবে। এটাই সাইন্টিস্ট মেনে নিয়েছেন। প্রথমে তেল বার করার জন্য সমুদ্রে স্পেসিফিক জায়গাগুলোকে স্ক্যান করা হয় এবং বিজ্ঞানীরা বুঝতে পেরেছে কোথায় তেল পাওয়া যেতে পারে এবং তার সেম্পেল নেওয়া হয়। তারপরে সেই জায়গাতে একটা বড় জাহাজের মত অংশ নিয়ে যাওয়া হয়।

সেটা পুরোপুরি পোর্টেবল মানুষ এটাকে সমুদ্রের যে কোন জায়গাতে নিয়ে যাওয়া হয়। যখন খুশি সমুদ্রের যেকোন প্রান্তে নিয়ে যাওয়া যাবে এবং সেখান থেকে একটা লম্বা মেশিন নিচে ঢুকে যায় এবং সেটাই খননের কাজ করে মানে ড্রিলিং করে। তার জন্য প্রচুর পরিমাণে অর্থাৎ পুরো সিস্টেম টাকে চালানোর জন্য প্রচুর পরিমাণে অর্থের প্রয়োজন হয় তা শুধু  অর্থ নয় বুদ্ধির প্রয়োজন। যার জন্য দেশের বেস্ট বেস্ট ইঞ্জিনিয়াররা বসে আছেন এবং প্রথমেই লিঙ্ক করা হয় এবং ড্রিলিং করে তারপরে আস্তে আস্তে তেল বার করার প্রসেস গুলো চালু করা হয়।

প্রথমে যেখানে তেল পাওয়া যায় যেখানে থাকতেন কোন কাজে লাগে না সেটাকে বিভিন্ন রকম উপায়ে রিপন আইন করা হয়।এটি পয়েন্ট করার পরেই পেট্রোল ডিজেল কেরোসিন এই ধরনের তেল গুলো আমরা পাই। এবার তেল তোলার কিছু প্রসেস আপনাদেরকে বলি? বন্ধুরা দু’রকমের মানুষজন কাজ করেন। আরেকটা অপশন এ দুটোর মানে হচ্ছে সমুদ্র থেকে একটু দূরে মানে কিনারাতে যারা কাজ করেন।

তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র কি

আরব শহর মানে হচ্ছে সমুদ্রের জলের উপরে।যারা কাজ করে মানে পুরো পুরি ট্রেনের উপরে তারা ভেসে থাকেন এবং তোলার কাজ করে তাদের জীবনে সবথেকে বেশি রিস্কি টাইপের হয়। কিন্তু অল ডিপার্টমেন্ট যখন খুশি তার মর্জি মতো মানুষকে অবসরে ট্রানস্ফার করে দিতেই পারেন। তবে এদের কাজ করার একটা সিস্টেম আছে সেটা চেক সিস্টেম। ৬ মাস কাজ করা এবং ছয় মাস রেস্ট নেওয়া প্রত্যেকটা কোম্পানি তো কাজের বিভিন্ন রকম আলাদা আলাদা নিয়ম আছে।

তবে এই নিয়ম থাকে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মানা হয় ২১ দিনের মতো। এই ভিডিওটা চলে করা আবার ২১ দিন রেস্ট নেওয়া মানে ছুটি যেখান থেকে তেল তোলা হয়। সেই অংশটা পুরো বেরিয়ে একটা ছোট শহরের মতো সেখানে সব রকম সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে এবং সমুদ্রের কিনারা থেকে সেই সমুদ্রের জল তোলা হচ্ছে সেই অংশে যাওয়ার জন্য ছোট ছোট জাহাজ আছে সেই জাহাজে করে কমিউনিকেট করা হয় যোগাযোগ করা হয়।

তবে এটা কি জানেন যে সেই জাহাজের এরিয়া মানে যেখানে তেল তোলা হয়। যে জাহাজের উপরে ছোট শহরটাতে সেখানে কিন্তু আগুন দিয়ে কোন কাজ করা হয় না। যে খাবারগুলো যায় সেই খাবারগুলো ফ্রজেন অবস্থায় থাকে মানে জমা অবস্থায় থাকা খাবার সে গুলোকে খেয়ে থাকতে হয়। কারণ সেখানে আগুন জ্বালালে বড়োসড়ো বিপদ হয়ে যেতে পারে।

যদিও সেখানকার মানুষদের জন্য বিভিন্ন রকমের সুযোগ-সুবিধা তো আছেই। মনোরঞ্জনের জন্য টিভি খেলার জন্য কেরাম এছাড়াও আরো অনেক সুযোগ সুবিধা সেগুলোর কোনো অভাব থাকে না কিন্তু খাবার দাবারের রেস্ট্রিকশনস থাকে সঙ্গে কাজের নিয়ম এবং সময় বাঁধাধরা থাকে সমুদ্রের উপরে যেখানে কাজ হয়। বেলতলা হয় সেখানে কিন্তু কোন মানুষ মোবাইল ইউজ করার অনুমতি পান না। কারণ সেই মোবাইল থেকে বেরোনোর রেডিয়েশন স্নাকে দুর্ঘটনা হয়ে যেতে পারেন সঙ্গে আরও অনেক রকমের সমস্যা আসতে পারে তাই সেখানে মোবাইল এলাও করা হয় না।

বেস্ট ইঞ্জিনিয়াররা

এমনকি সেখানে কোনো রকম ছবি তোলা বা ভিডিও শুট এর অনুমতি থাকে না সেখানে ইন্টারনেটের সুবিধা খুব সীমিত। যে কাজগুলো ইন্টারনেট ছাড়া হবে না অফিশিয়াল কাজ সেই সেই কাজের জন্য ইন্টারনেট থাকে। তবে বাড়তি কোনো কাজের জন্য থাকে না সেখানে ইন্টারনেট নয়। ইন্টারনেট কাজ করে মানে কিছু লিমিটেড ওয়েবসাইট খুলে সেখানে যেগুলো দরকার কাজের জন্য।

Capturedrnny j

সেখানে কোনো রকম সোশ্যাল মিডিয়া সাইট চলে না ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ এগুলোর চলে না সেখানকার মানুষদের বিভিন্ন রকমের ট্রেনিং দেওয়া হয় যে জলে যদি কেউ পড়ে যায় তাহলে কোনো রকম হেল্প ছাড়া কি করে বাঁচবে জলের নিচে জলের উপরে উঠে আসবে জাহাজ অব্দি কি করে আসবে সেগুলো সব ট্রেনিং দেওয়া হয় এবং এর ট্রেনিং গুলো প্রচন্ড ব্যয়বহুল এবং হাইটেক জিনিসপত্র দিয়ে ট্রেনিং দেওয়া হয় জ্বর আসলে কি করে বাঁচবে।

জীবনকে কি করে পাওয়া যাবে অন্যদের জীবন কি করে রক্ষা করবে তার ট্রেনিংও দেওয়া হয় তেমনি হয় সেখানে কাজ করা কর্মচারীদের জীবন যেখানে ইঞ্জিনিয়ার্স না বোঝে যে তেল পাওয়া যাবে সেখানেই এই মেশিন নিয়ে যাওয়া হয় এবং গ্রিল করা শুরু করে দেয়া হয় কয়েক হাজার ফুটেরও বেশি এই ট্রেনিং প্রসেস চলে এবং সেখানে একটা সরু পাইপ ঢুকানো হয় সে পাইপ ঢুকিয়ে পাথর কেটে সেখান থেকে তেল বার করা হয়।

সমুদ্রের নিচে এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে প্রচুর পরিমাণে তেল আছে এবং যে জায়গাতে চাওয়া আজ অব্দি সম্ভব হয়ে ওঠেনি তবে রিচার্জ চলছে সেখানে গিয়ে কি করে তেল উত্তোলন করা যেতে পারে এবং অদূর ভবিষ্যতে তেলের সাপ্লায়ার বাড়বে বলেই বিজ্ঞানীরা বলছেন শুধুমাত্র তেল তোলাই একমাত্র কাজ নয় সেটাকে রিপিট করে পেট্রোল ডিজেল ও কেরোসিনের রূপদিয়া।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *